
সন্তান ধারণ এবং জন্মদান মানব জীবন তথা সমগ্র জীব জগতের এক অদম্য, বৌন্য এবং প্রাকৃতিক চাহিদা। জীব মাত্রই তার বংশবৃদ্ধি করতে চাইবে। প্রত্যেক জীব চাই তার মৃত্যুর আগে বংশধর রেখে যেতে। সমস্ত জীবকুলে সন্তানধারণ প্রাকৃতিক হলেও মানব জীবনে এর কিছুটা বাধা নিষেধ এবং মেনে চলার বিষয় রয়েছে। আমাদের আজকের বিষয় হল সহবাসের সঠিক সময়।
কখন সহবাস করলে সন্তান ধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে !??
When intercourse is most likely to have children?
প্রতিমাসে মেয়েদের সাদাস্রাব এর চার রকমের অবস্থা দেখা যায় ।
Ø প্রথম প্রকারের অবস্থায় সহবাস করলে সন্তান ধারণের সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ থাকে ।
Ø তার পরের দুই ধরনের অবস্থায় সন্তান ধারণের সম্ভাবনা একটু করে বাড়তে থাকে ।
Ø চতুর্থ এক ধরনের সাদা স্রাব আছে যেটা দেখা দেয়ার সময় সহবাস করলে সন্তান ধারণের সম্ভাবনা থাকে সবচেয়ে বেশি ।
Advertisements
এত বেশি সাদা স্রাব কিভাবে চিনতে পারবেন সেটা ছবির মাধ্যমে বুঝিয়ে দিব ।
প্রথম অবস্থা হচ্ছে মাসিকের পরে, যখন কোন সাদা স্রাব যায় না । মাসিকের রাস্তা টা খুব শুষ্ক শুষ্ক
মনে হয় ।
তখনগর্ভধারণেরসম্ভাবনাপ্রায়শূন্যেরকাছাকাছি (0.3%) ।

এরপরের অবস্থায় মাসিকের রাস্তা হালকা ভেজা মনে হয় । কিন্তু আপনি চোখে কোন সাদা স্রাব দেখেন না বা হাতে ধরতে পারেন না । তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে ১% থেকে একটু বেশি ১.৩% । প্রথম এই দুই অবস্থা সবার মধ্যে দেখা যায় না।
বিশেষ করে যাদের মাসিকের সাইকেল ছোট তাদের ক্ষেত্রে এই দু’অবস্থা মাসিকের সময় হয়ে যেতে পারে ।

তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থা যেটা বলব সেটা প্রায় সবার ক্ষেত্রেই দেখা যায় । এ অবস্থায় ঘণ সাদা স্রাব যায় । সেটা আঙুলের সাথে আঠালো হয়ে লেগে থাকে, কিছুটা ছবিতে দেখানোর মত, তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা বেড়ে আড়াই শতাংশের কাছে চলে আসে ।

চতুর্থ অবস্থায় সাদা স্রাব খুব পাতলা ও পিচ্ছিল হয়, কাঁচা ডিমের সাদা অংশ যেমন ছিল তেমন । দেখতে স্বচ্ছ । আর সেই সাদা স্রাব দুই আঙ্গুল দিয়ে টেনে বড় করা যায় । কয়েক ইঞ্চি বড় করলেও ভাঙ্গে না । ছবিতে যেমন দেখছেন ।
তখন গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায় । ২৮.৬ শতাংশ অর্থাৎ প্রায় ৩০ শতাংশের কাছাকাছি চলে আসে।
এই চতুর্থ অবস্থা শেষ হওয়ার পর আবার সাদা স্রাব ঘন আঠালো বা
নাই হয়ে যায়, মাসিকের আগে আবার পাতলা সাদা স্রাব যেতে পারে কিছু কিছু নারীর ক্ষেত্রে । তবে সেটা গর্ভধারণের
সাথে সম্পর্কিত নয় ।
তা হলে করণীয় কি ??
৩য় অবস্থা যখন শুরু হবে তখন থেকে
চেষ্টা শুরু করবেন এবং চতুর্থ অবস্থা যেদিন
শেষ হবে তারপরের তিন দিন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবেন ।
আর একটু আগে দেখেছেন যে চতুর্থ অবস্থায় সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে, এটা মাথায় রাখবেন । এই গেলো
প্রথম পদ্ধতি ।
আমি আরো কয়েকটা সহজ উপায় এখন শেখাবো, কারণ সবার শরীর তো এক ভাবে কাজ করে না, নানা কারণে সাদাস্রাব ভিন্ন হতে পারে ।
কয়েকটা পদ্ধতি যদি বুঝে নেন তাহলে একটা না একটা আপনাকে সঠিক সময় বুঝতে সাহায্য করবে ।
আরও পড়ুন… ডিফেল্স বাজেট এবং জাতীয় দারিদ্র্যতা
Method 2: When is the most likely to have children after intercourse?
এটা হলো শরীরের তাপমাত্রা মাপা। মাসিকের সময় আর মাসিকের পর পরই তাপমাত্রা কিছুটা কম থাকে । যখন ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হয় অর্থাৎ ডিমটা ফোটে তখন একজন নারীর তাপমাত্রা খানিকটা বেড়ে
যায় ।
না মাপলে এটা সাধারণত বুঝা যায় না, কারণ খুব সামান্য পরিমাণে বাড়ে, পরিমাণ এবারে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস
বা ০.৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট
এর মত ।
আপনি যদি প্রতিদিন
শরীরের তাপমাত্রা মাপতে থাকেন তাহলে কখন বেড়ে গেল সেটা আপনি ধরতে পারবেন ।
এক্ষেত্রে একটা রোল মনে রাখবেন, ৬ এর পরে ৩ । টানা ৬ দিন কম
তাপমাত্রার
পরে টানা তিনদিন বেশি তাপমাত্রা থাকতে হবে ।
একদিন তাপমাত্রায় এসে সেটা আবার চলে গেলে তা হবে না, সেটা মানসিক চাপ বা অন্য কোনো কারণে হতে পারে ।
এই যে টানা বেশি তাপমাত্রা শুরু হলো, এটা শুরু হওয়ার তৃতীয় দিন পর্যন্ত
ফার্টাল উইন্ডো থাকে। এই বেশি তাপমাত্রা
যতদিনই থাক,
ধরে নেবেন তিনদিন পরে ফার্টাল
উইন্ডো শেষ ।
কিছু নিয়ম মেনে তাপমাত্রা মাপতে হবে, যখন তখন মাপলে হবে না ।তাহলে কখন মাপবেন ??
ঘুম থেকে ওঠার পরে কোন কিছু করার আগে বিছানায় থাকা অবস্থাতেই তাপমাত্রা মাপবেন । প্রতিদিন একই সময়ে
মাপতে চেষ্টা করবেন অর্থাৎ নিয়মিত একই সময় ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করতে হবে ।
বিছানায় কাছেই থার্মোমিটার রেখে দিবেন। আবার আমরা অনেকেই বগলের নিচে তাপমাত্রা মাপি, এখানে সেটা করলে হবে না, মুখে তাপমাত্রা মাপতে হবে ।
থার্মোমিটার জিহ্বার নিচে রেখে মুখ বন্ধ করবেন । জ্বর মাপার সাধারণ থার্মোমিটার দিয়ে মাপলে এত সুক্ষ্ম পরিবর্তন বোঝা যাবে না । ডিজিটাল থার্মোমিটার ব্যবহার করবেন ।
বিভিন্ন ফার্মেসিতে অল্প খরচে এটা কিনতে পাওয়া যায় । এই পদ্ধতিতে ফার্টাল উইন্ডো কখন শুরু হয় বোঝা যায় না, তবে কখন শেষ হচ্ছে সেটা বোঝা যায় ।
তাহলে এটা কিভাবে কাজে লাগবেন ??
একটু আগে সাদা স্রাব এর পদ্ধতি বুঝিয়েছিলাম
সেটা ব্যবহার করে সাদাস্রাব যাওয়া যেদিন শুরু হয়েছে সেদিন থেকে চেষ্টা শুরু করবেন । আর এই পদ্ধতিতে তাপমাত্রা বাড়ার তৃতীয় দিন পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যাবেন।
তাহলে গর্ভধারণের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় সময়টুকু কাজে লাগানো হলো । পরের পদ্ধতিতে যাওয়ার আগে একটু বুঝাই, কেন মাসের একটা সময় সন্তান ধারণের সম্ভাবনা এত বেড়ে যায় !!! একজন নারীর শরীরে দুইটা অভারী বা ডিম্বাশয় থাকে । প্রতি মাসেই এখানে একটা করে ডিম্বাণু পরিপক্ক হয় ।
যখন ডিম্বাণু পরিপক্ক হয়ে যায় তখন সেটা সেটা খোলস ভেঙ্গে অভারী থেকে বের হয়ে ঢুকে ডিম্বনালীতে ।
এই ঘটনাকে
আমরা ডিম ফুটে বেরিয়ে আসা বলি । যে ডিম্বানুটা বেরিয়ে আসলো এটা এখন সন্তান ধারনে সক্ষম ।
ডিম্বনালীতে যদি পুরুষের শুক্রাণু আগে থেকেই এসে বসে থাকে তাহলে সেটা ডিম্বাণু সাথে মিলিত হয় ।
আর ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মিলন হলেই কেবল তা গর্ভধারণের সক্ষম । যদি শুক্রানু মিলিত না হয় ডিম্বানু একা একা জরায়ুতে
এসে পৌঁছায় তাহলে তার কয়েকদিন পরে জরায়ু তার গায়ের মোটা প্রলেপ ঝেড়ে ফেলে ।
সেখান থেকে রক্তক্ষরণ হয় । এই ঘটনাকে আমরা বাইরে থেকে মাসে মাসে ঋতুস্রাব বা মাসিক হিসেবে দেখে থাকি ।
এটাই সাধারণভাবে ঘটে, এর বাইরেও কিছু ব্যাপার আছে তবে এখনকার আলোচনার জন্য সেটা বোঝার প্রয়োজন নেই ।এখন খেয়াল করেন নারী দেহে পুরুষের শুক্রাণু সাধারণত তিন দিন বাঁচে । কিছু ক্ষেত্রে সাতদিন পর্যন্ত বাঁচতে পারে ।
কিন্তু একটা পরিপক্ক ডিম্বানু থাকে সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টা । তার মানে ডিম্বানু খুব অল্প সময়ের জন্য থাকে । তাই ডিম্বাণু যে কয়েক ঘণ্টা আছে এই সময়টা আমাদেরকে ব্যবহার করতে হবে । না হলে গর্ভধারণ হবে না ।
যেহেতু পুরুষের শুক্রাণু নারীদেহের কয়দিন বেঁচে থাকতে পারে, তাই শুক্রাণুকে আগে আগে গিয়ে বসে থাকতে হবে ডিম্বাণুর জন্য । যাতে ডিম্বাণু বের হলে শুক্রাণু গিয়ে তার সাথে মিলিত হতে পারে ।
অর্থাৎ ডিম্বাণু বের হওয়ার আগের কয়দিন যদি সহবাস করা হয় তাহলে শুক্রাণুর ঠিক সময় ঠিক জায়গায় থাকার সম্ভাবনা বাড়ে । আর এই কয়েকটা দিন কে বলে
ফার্টাইল উইন্ডো ।
এটাই আমরা বিভিন্ন হিসাবের মাধ্যমে ধরার চেষ্টা করছি ।
এখন আবার চলে যায় এখন আবার চলে যায় ফার্টাইল উইন্ডো চেনার পদ্ধতিতে । এখন খুব সহজ একটা উপায় বলবো তবে তুলনামূলকভাবে একটু কম নির্ভরযোগ্য ।
এই পদ্ধতি ব্যবহার করবেন যদি আপনার মাসিক নিয়মিত হয় । একদম কাটায় কাটায় এক মাস পর পর মাসিক হতে হবে এমন না । যদি ২৬ থেকে ৩২ দিন পর পর মাসিক হয় তাহলে এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারবেন ।
এই পদ্ধতি অনুযায়ী মাসিক শুরু হওয়ার পর ৮নং দিন থেকে ১৯নং দিন পর্যন্ত আপনার ফার্টাইল উইন্ডো । অর্থাৎ যদি এক তারিখে মাসিক শুরু হয় তাহলে ৮ তারিখ থেকে ১৯ তারিখ পর্যন্ত সময়টাতে আপনার গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকবে ।

তবে শুধুমাত্র এই পদ্ধতি ব্যবহার না করে সাথে অন্য পদ্ধতিও মিলিয়ে ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন ।
কারণ, সবসময় যে ৮ নাম্বার থেকে ১৯ নম্বর দিনের মধ্যেই ডিম্বাণু বের হবে এমন নয় । এই জন্যই পদ্ধতি পদ্ধতিগুলি বুঝিয়ে ।
এখন চলে আসি চার নম্বর
পদ্ধতিতে । একটু কষ্ট করে হিসাব করতে হবে,
তবে এই পদ্ধতি ভালো কাজ করে ।
পদ্ধতিটা হলো ক্যালেন্ডারের তারিখ হিসাব রাখা । প্রথম যেদিন দিন মাসিক শুরু হয় সেই তারিখটা ক্যালেন্ডার ডাক দিয়ে রাখবেন, মাসিক কবে শেষ হল সেটা দাগানোর প্রয়োজন নেই ।
এরপর আবার যেদিন মাসিক শুরু হবে ক্যালেন্ডারের সেই তারিখটা দাগ দিবেন । এই দুই তারিখের মধ্যে যতদিনের
পার্থক্য সেটাই আপনার মাসিক এর সাইকেল এর দৈর্ঘ্য ।
ধরেন আপনার মাসিক শুরু হল ১
তারিখ তারপর আবার মাসিক মাস এই মাসে মাসিক হলো সেই মাসেরই ২৯ তারিখ ।
তাহলে ১ তারিখ থেকে সাইকেল শুরু হয়েছে ২৮ তারিখে শেষ ।
২৯ এ আবার নতুন সাইকেল শুরু । তাহলে এবার আপনার সাইকেল ছিল ২৮ দিনের । এভাবে অন্তত ছয় মাস ধরে আপনার মাসিকের হিসাব রাখতে হবে । সবগুলোর দৈর্ঘ্য হয়তো একই হবে না, কোনটা ৩৩ দিন, কোনটা ২৬ দিন
। যখন ৬টা দৈর্ঘ্য আপনি পেয়ে গেছেন তার মধ্যে সবচেয়ে লম্বা আর সবচেয়ে ছোট সাইকেল দুটো আপনি নিবেন ।
সবচে ছোট সাইকেল ১৮ বিয়ে করলে যে সংখ্যাটা পাবেন আপনার সাইকেলের সেই দিন থেকে ফার্টাইল উইন্ডো শুরু । আর সবচে
লম্বা সাইকেল থেকে ১১ বিয়োগ করলে যে সংখ্যাটি আসবে সেদিন আপনার ফার্টাইল উইন্ডোর শেষ দিন ।
একটা উদাহরণ দিয়ে বোঝাই। ধরা যাক আপনার সবচেয়ে ছোট সাইকেল
হচ্ছে ২৬ দিনের । এখান থেকে ১৮ বিয়োগ করলে হল ৮ । অর্থাৎ আপনার সাইকেলের ৮ম দিন থেকে
আপনার ফার্টাইল উইন্ডো শুরু ।
তারপর ধরেন আপনার সবচেয়ে লম্বা সাইকেল হচ্ছে ৩৩ দিনের, ১১
বিয়োগ করলে হয় ২২ । অর্থাৎ আপনার সাইকেলের ২২তমদিন হচ্ছে শেষ দিন ।
তাহলে মাসিক শুরু হওয়ার পরে ৮ নাম্বার দিন থেকে ২২ নাম্বার দিন হল হলো আপনার ফার্টাইল উইন্ডো ।
এর যে কোন একদিন আপনার ওভারি থেকে থেকে ডিম্বাণু বের হওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাই এই সময়টাতে সহবাস করলে শুক্রাণু আগে আগে গিয়ে ডিম্বাণুর জন্য বসে থাকতে পারবে ।
মাসিকের সাইকেল হিসাব করার সময় সাধারণত দুইটা ভুল দেখা যায় ।
v এক মাসিক শেষ হওয়ার দিন থেকে অনেকে গোনা শুরু করে । কিন্তু হিসাব করতে হবে যেদিন মাসিক শুরু হলো সেই দিন থেকে ।
v দুই অনেকে পরের মাসিক শুরু হওয়ার দিনটাও গুনে । পরের মাসে যেদিন শুরু হল সেদিন থেকে কিন্তু নতুন সাইকেলের হিসাব করতে হবে ।
ফার্টাইল উইন্ডো চেনার আরো
অন্য কিছু উপায় আছে । বাজারে অভিলেশন কিট পাওয়া যায়, যেগুলো কিছুটা প্রেগনেন্সি টেস্ট এর মত । প্রস্রাবে
হরমোন লেবেল মেপে বলে দেয় কখন ডিম্বানু বের হয়ে আসতে পারে ।
সেগুলো ব্যবহার করতে পারে তবে দাম তুলনামূলকভাবে
বেশি ।
যতগুলো পদ্ধতি বললাম এগুলোর কোনটাই একদম নিশ্চিত করে বলতে পারবে না এই সময়ে ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু বের হয়ে আসবে এবং এর মধ্যে সহবাস করলে বাচ্চা হবে ।
তবে পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করলে বিশেষ করে কয়েকটি পদ্ধতি সমন্বয় করলে সন্তান ধারণের সম্ভাবনা অনেকটা বাড়বে ।
Conclusion:
মনে রাখবেন নিয়মিত সহবাস করলে অর্থাৎ একদিন বা দুইদিন পর পর সহবাস করলে এক বছরের মধ্যে ৮০% এরও বেশী দম্পতি সফল হন । তাই ৩-৪ মাস চেষ্টা করে সফল না হলে ঘাবড়ে
যাবেন না। সময় লাগতে
পারে ।
এক বছর নিয়মিত চেষ্টা করার পরেও সফল না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন । আর নারীর বয়স ৩৫ এর বেশী হয় তাহলে ছয় মাস চেষ্টা করার পরেই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন । আপনার সফলতা কামনা করছি । ধন্যবাদ ।
Last line: কখন সহবাস করলে সন্তান ধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে । When intercourse is most likely to have children?